সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন শিক্ষা ভবনের সামনে ৭ কলেজ ছাত্রের বিক্ষোভ এবং সড়কে পুলিশ ব্যারিকেড ২০২৫ সালে হজে নিবন্ধন শেষ হয়েছে ৪৩,৩৭৪ জনের প্রতিটি চার নারীর মধ্যে তিনজনই সহিংসতার শিকার: স্বাস্থ্য ও সামাজিক জরিপ ঢাকার সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম সাময়িক বরখাস্ত শীতের আগমনী বার্তা: আবহাওয়া অফিসের শৈত্যপ্রবাহের আগাম সতর্কতা নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মির্জা ফখরুল বলছেন, এ দেশের মানুষ পিআর পদ্ধতি গ্রহণ করবে না সচেতনতা ও টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ সম্ভব: নূরজাহান বেগম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: আমার ছেলে-মেয়েরা দেশে, আমি কি ভাবে নিরাপদ থাকব? প্রধান উপদেষ্টা রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন
প্রধান উপদেষ্টার মন্তব্য: দেশ স্থিতিশীল, ভোটে প্রস্তুত

প্রধান উপদেষ্টার মন্তব্য: দেশ স্থিতিশীল, ভোটে প্রস্তুত

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্য নিয়ে নিজস্ব দৃঢ়তার কথা এ সময় আবারও ব্যক করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি উল্লেখ করেন, বর্তমানে বাংলাদেশ স্থিতিশীল রয়েছে এবং সরকার প্রত্যক্ষriteriaত প্রস্তুত এই গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনের জন্য। সোমবার (২৫ আগস্ট) কক্সবাজারের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। পর্যটন শহরটি হোটেল বে ওয়াচে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আয়োজিত অংশীজন সংলাপে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ড. ইউনূস। তিনি বলেন, আমি এখানে এসেছি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে। এক বছর আগে ছাত্রদের নেতৃত্বে দেশের ফ্যাসিস্টমুক্তি এবং গণআন্দোলনের মাধ্যমে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে আমরা এগিয়েছি। এখন দেশের রাজনৈতিক রূপান্তরের প্রস্তুতি নেয়া সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনের সময় ঘোষণা করা হয়েছে, দেশের নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন এবং স্টেবল অবস্থা এসেছে। তাই, আমরা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তিনি আরও জানান, অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় গিয়ে দায়িত্ব নেবে, যাতে এই নির্বাচনের মাধ্যমে সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশ প্রতিষ্ঠিত হয়। পাশাপাশি, রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য স্থায়ী সমাধানের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন ড. ইউনূস। বলেন, রোহিঙ্গাদের জাতিগত নিধনের ভয়াবহ পরিকল্পনা থেকে সশস্ত্র দখলদারদের থামানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। ২০১৭ সালে মানবিক কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় রোহিঙ্গারা। তাদের ফেরানোর উপায় খুঁজতে চলছে কক্সবাজারে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যার উদ্যোগে অংশগ্রহণ করছেন দেশের সহায়ক সংস্থা, উচ্চপদস্থ নীতিনির্ধারকরা এবং বিভিন্ন দেশ থেকে আসা প্রতিনিধি। এই সম্মেলনের মাধ্যমে মূল উদ্দেশ্য হলো রোহিঙ্গাদের নিরাপদে প্রত্যাবাসন এবং দীর্ঘমেয়াদি সমাধান খুঁজে পাওয়া। এরই মধ্যে প্রায় আট বছর অতিক্রম করছে, যখন অবরুদ্ধ ও গণহত্যার শিকার হয়ে লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ করেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd