সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন প্রতারনা ও প্রাণনাশের হুমকি মামলায় মুখ খুললেন মেহজাবীন আত্মসমর্পণের পর জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন শাওনকে ‘রাজাকার’ বলে অপপ্রচার করে বুলডোজার নিয়ে যাওয়ার ঘটনা অভিনেত্রী পায়েল সরকারের কাছে পরিচালকের যৌন সুবিধা চাওয়ার অভিযোগ, মুখ খুললেন তিনি মিথিলা জিতলে পাবেন ব্যক্তিগত বিমান, তিন কোটি টাকার পুরস্কার, নিউইয়র্কে ফ্ল্যাট বাংলাদেশ-ভারত নারী ক্রিকেট সিরিজ স্থগিতের আশঙ্কা ২২ বছরের অপেক্ষা শেষ, বাংলাদেশ জিতল ভারতকে হারিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেটে তিন ফরম্যাটে সহ-অধিনায়ক হিসেবে শান্ত, মিরাজ ও সাইফ ভারতকে হারানোর জন্য হামজা-জামালদের ২ কোটি টাকা পুরস্কার ঘোষণা ভারতের বিপক্ষে ২২ বছর পর জয় বাংলা ফুটবল দলের জন্য লজ্জার হার
জামায়াতের দাবি: ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন

জামায়াতের দাবি: ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা সদস্য মোতায়েনের জন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির পক্ষ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে। বুধবার (১৯ নভেম্বর) নির্বাচন ভবনের আলোচনা সভায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক সংলাপে দলের সহ–সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবি জানান।

মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, গত এক মাসের মধ্যে অনেক নতুন ডিসি বদলি করা হয়েছে, অনেকের বদলি হঠাৎ করে চোখে পড়ে। তিনি মনে করেন, এর পেছনে একটি স্বয়ংক্রিয় বা পরিকল্পিত ডিজাইন কাজ করছে, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনকে স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

এছাড়া, জামায়াতের পক্ষ থেকে বাস্তুসংস্থান ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা বদলির ক্ষেত্রে লটারির মাধ্যমে ট্রান্সফার চালুর পক্ষে মত প্রকাশ করা হয়। দলটির মনে হয়, লটারির মাধ্যমে বদলি করলে, কেউ যা চাইবেন, তাকে সে স্থান পাওয়ার সুযোগ থাকবে এবং একযোগে বদলি নিয়ে কোনো প্রশ্ন ওঠবে না।

প্রস্তাবের পক্ষে আরও এগিয়ে এসে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, নির্বাচন কমিশনকে সাহসী ও স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

অপর দিকে, দলীয় প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘন ও শাস্তি নিয়ে দলের প্রতিনিধি ব্যারিস্টার শিশির মনির অভিযোগ করেন, আচারবিধি লঙ্ঘনের জন্য শাস্তি প্রদানের প্রক্রিয়া স্পষ্ট নয়। তিনি বলেন, একই অপরাধে প্রার্থী ও দলের জন্য শাস্তি নিশ্চিত করতে বিধিমালায় প্রয়োজনীয় বিস্তারিত নিয়ম থাকতে হবে যেন সব পক্ষের জন্য বিষয়টি পরিষ্কার হয়।

সর্বোপরি, তিনি দাবি করেন, নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সব প্রার্থীর জন্য একযোগে সংলাপ বা আলোচনা করা বাধ্যতামূলক না কি ঐচ্ছিক তা স্পষ্ট করা জরুরি। এ ধরণের স্পষ্ট দিকনির্দেশনা ছাড়া কার্যক্রমের উদ্বেগ ও বিশৃঙ্খলা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd