সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন প্রতারনা ও প্রাণনাশের হুমকি মামলায় মুখ খুললেন মেহজাবীন আত্মসমর্পণের পর জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন শাওনকে ‘রাজাকার’ বলে অপপ্রচার করে বুলডোজার নিয়ে যাওয়ার ঘটনা অভিনেত্রী পায়েল সরকারের কাছে পরিচালকের যৌন সুবিধা চাওয়ার অভিযোগ, মুখ খুললেন তিনি মিথিলা জিতলে পাবেন ব্যক্তিগত বিমান, তিন কোটি টাকার পুরস্কার, নিউইয়র্কে ফ্ল্যাট বাংলাদেশ-ভারত নারী ক্রিকেট সিরিজ স্থগিতের আশঙ্কা ২২ বছরের অপেক্ষা শেষ, বাংলাদেশ জিতল ভারতকে হারিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেটে তিন ফরম্যাটে সহ-অধিনায়ক হিসেবে শান্ত, মিরাজ ও সাইফ ভারতকে হারানোর জন্য হামজা-জামালদের ২ কোটি টাকা পুরস্কার ঘোষণা ভারতের বিপক্ষে ২২ বছর পর জয় বাংলা ফুটবল দলের জন্য লজ্জার হার
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিক মিজানুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিক মিজানুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই

দৈনিক ভোরের কাগজের অনলাইন সম্পাদক মিজানুর রহমান সোহেলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গত মঙ্গলবার রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ তার বাড্ডার বাসা থেকে নিয়ে যায়। প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টা তার হেফাজত রাখার পরে বুধবার সকালে পুলিশ তাকে বাড়ি পৌঁছে দেয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মন্ত্রণালয় ও পুলিশ বিভিন্নভাবে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগে সচেতনতা প্রকাশ করেছে।

এদিকে, প্রধান উপদেষ্টা এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিকের সংশ্লিষ্টতা থাকার rumors নিয়ে মন্ত্রণালয় স্পষ্ট করে জানিয়েছে, এটি একেবারেই ভিত্তিহীন। মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, এই ধরনের অপপ্রচারে এনইআইআর বাস্তবায়নের সঙ্গে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।

বিজ্ঞপ্তিতে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, রাষ্ট্রের শৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা সরকারী কর্মসূচি, যেমন এনইআইআর বাস্তবায়ন করছি। অবৈধ হ্যান্ডসেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিটিআরসি অনেক দূর এগিয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, এই বিষয়ের ওপর ভিত্তিহীন গুজবের জন্য কিছু গণমাধ্যম আমার বিরুদ্ধে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছে।

তিনি আরও বলেন, সাংবাদিক মিজানুর রহমানের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত বা পেশাগত কোনো সম্পর্ক নেই। তবে কিছু কিছু গণমাধ্যম প্রচার করছে যে, আমি এই ব্যাপারে জড়িত, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। তিনি स्पष्ट করেছেন, আমাদের উদ্দেশ্য ছিল বিভ্রান্তি ছড়ানো না, বরং সত্য তুলে ধরা।

মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহম্মদ জসীম উদ্দিন জানান, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গোয়েন্দা পুলিশ মিজানুর রহমান সোহেলকে তার বাসায় ফিরে পাঠিয়ে দেয়। তিনি বলেন, এ ধরনের ভুল তথ্য সুবিধামতো জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করে।

উল্লেখ্য, সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের তার ফেসবুক পোস্টে মিজানুর রহমান সোহেলকে গোয়েন্দা বিভাগে নেয়ার বিষয়টি বিস্তারিত জানান। এরপর থেকেই ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে গুজব ছড়ানো শুরু হয়। তবে সংস্থাগুলো স্পষ্ট করে বলছে, এই বিরোধের মধ্যে সত্যতা নেই এবং তদন্তের স্বার্থে এ বিষয়টি ভালোভাবে বোঝা জরুরি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd