সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন শিক্ষা ভবনের সামনে ৭ কলেজ ছাত্রের বিক্ষোভ এবং সড়কে পুলিশ ব্যারিকেড ২০২৫ সালে হজে নিবন্ধন শেষ হয়েছে ৪৩,৩৭৪ জনের প্রতিটি চার নারীর মধ্যে তিনজনই সহিংসতার শিকার: স্বাস্থ্য ও সামাজিক জরিপ ঢাকার সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম সাময়িক বরখাস্ত শীতের আগমনী বার্তা: আবহাওয়া অফিসের শৈত্যপ্রবাহের আগাম সতর্কতা নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মির্জা ফখরুল বলছেন, এ দেশের মানুষ পিআর পদ্ধতি গ্রহণ করবে না সচেতনতা ও টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ সম্ভব: নূরজাহান বেগম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: আমার ছেলে-মেয়েরা দেশে, আমি কি ভাবে নিরাপদ থাকব? প্রধান উপদেষ্টা রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন
তারেক-বাবরের খালাসের বিরোধিতা: আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

তারেক-বাবরের খালাসের বিরোধিতা: আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় সকল আসামির খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের পঞ্চম দিনের শুনানি শেষে আদালত পরবর্তী রায়ের জন্য ৪ সেপ্টেম্বর তারিখ নির্ধারণ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে বেঞ্চে এই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের শেষে রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করা হয়।

এর আগে, মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চে শুনানি চলাকালে তারেক রহমান এবং বাবরের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান ও অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা চূড়ান্ত রায় পাওয়ার আশা প্রকাশ করেন এবং মামলার বিভিন্ন অসামঞ্জস্যতা তুলে ধরেন। তারা ধারণা করেন, সুষ্ঠু তদন্তের ভিত্তিতে আসামিরা খালাস পাবেন বলে তারা আশা করেন।

গত ৩১ জুলাই একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামির খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের দ্বিতীয় দিন শেষ হয়।

মামলার পটভূমি অনুযায়ী, চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি নিম্ন আদালত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি তারেক রহমান ও অন্যান্য ১৮ জনসহ মোট ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড নির্ধারিত করেন। এর মধ্যে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১৯ জনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু, পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন জ্যেষ্ঠ ও সামরিক কর্মকর্তাসহ আরও অনেকেই।

উচ্চ আদালতের এই রায়টির বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে দরখাস্ত দেন রাষ্ট্রপক্ষ। ২০২৩ সালের ১ জুন আপিল বিভাগের অনুমোদনের মাধ্যমে মামলার শুনানি শুরু হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd