সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তানজিন তিশার পক্ষ থেকে বিস্তারিত বিবৃতি পুরুষ বাউলরা বিছানায় ডাকে, সাড়া দিলে গান পাওয়া যায়: নারী বাউল শিল্পীর অভিযোগ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় টিকটকার ববি গ্রেভস নায়িকা পপি’কে আইনি নোটিশ পাঠানো হলো ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর পর প্রথমবার মুখ খুললেন হেমা মালিনী বিপিএলের আসন্ন মৌসুম শুরু হবে ১৯ ডিসেম্বর, ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ১৬ জানুয়ারি বিপিএল নিলামে পাথিরানা, চার্লস ও মেন্ডিসসহ ২৫০ বিদেশি ক্রিকেটার বিপিএলের নিলামে ৩ ভারতীয়, সুইডেনের এক ক্রিকেটার বিপিএল: নোয়াখালী এক্সপ্রেসে সৌম্য-হাসান, কোচ সুজন হৃদয়ের লড়াইয়ে মরিয়া বাংলাদেশের প্রতিরোধ, তবে শেষ হাসি আয়ারল্যান্ডের
সৈনিক লীগ নেতা থেকে মুরগির ফার্মের মালিক—টিভির লাইসেন্স পেয়েছেন কথিত রাজনৈতিক প্রভাব দিয়ে

সৈনিক লীগ নেতা থেকে মুরগির ফার্মের মালিক—টিভির লাইসেন্স পেয়েছেন কথিত রাজনৈতিক প্রভাব দিয়ে

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেছেন, বিগত সরকারের আমলে অনেকের রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে টেলিভিশন চ্যানেলের লাইসেন্স লাভ করা হয়। তিনি এই মন্তব্য করেছেন বুধবার (৮ অক্টোবর) নিজের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে।

আজাদ উল্লেখ করেছেন, সম্প্রতি দুটি নতুন টিভি চ্যানেলকে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে, যার খবর গতকাল প্রথম আলো একটি মূল্যবান রিপোর্ট দিয়ে প্রকাশ করেছে। তিনি বলেছেন, এই রিপোর্টের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল আমাদের জন্য যে, বাংলাদেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রতীক এই তথ্যগুলোকে আমরা ব্যবহার করতে পারি।

প্রেস সচিবের ভাষ্য, সাধারণ মানুষের জন্য জানা জরুরি, কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোন চ্যানেলের মালিকানা পেয়েছেন। বর্তমানে বাংলাদেশে ৫০টির বেশি টিভি চ্যানেল লাইসেন্স পেয়েছে, যাদের মধ্যে ৩৬টি এখন কার্যক্রমরত।

তিনি বলেন, এই ৩৬টি চ্যানেলের মালিকদের নামের তালিকা গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন স্পষ্টভাবে প্রকাশ করেছে। একজন সৈনিক লীগ নেতার থেকে শুরু করে মুরগির ফার্মের মালিক, সরকারি দলের সাংসদ, সাংসদদের ভাই-ভাতিজা, শাশুড়িও এই তালিকায় রয়েছেন। মূলত রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে অনেকেই টিভি লাইসেন্স পেয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ উল্লেখ করেন, এ বিষয়ে মিডিয়া কোনো মন্তব্য করেনি, হয়তো তাদের সদিচ্ছা কিংবা স্বাধীনতার অভাব ছিল। তবে এখন তারা স্বাধীনভাবে রিপোর্ট করতে পারছে।

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, গণমাধ্যম এই স্বাধীনতা ব্যবহারে সচেতন হবে। যদি কোনো নিয়ম লঙ্ঘন ঘটে, তখন সেটাও রিপোর্ট করবে। এই ফ্রিডম, যা অতীতে তারা ব্যবহার করতে পারেনি, সেটিও এখন প্রকাশ্য।

সবশেষে, তিনি বলেন, সংবাদমাধ্যমের এই স্বাধীনতা আমাদের সমাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে খুবই জরুরি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd