সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের জবাবে তানজিন তিশার বিবৃতি পুরুষ বাউলদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ, ডাকার নামে কুপ্রস্তাবের দাবি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় টিকটকার ববি গ্রেভস নায়িকা পপি কে আইনী নোটিশ ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর পর প্রথমবার মুখ খুললো হেমা মালিনী দক্ষিণ আফ্রিকা ২৫ বছর পর ভারতের মাটিতে সিরিজ জয় নিয়ে ইতিহাস গড়ল শোয়েব আখতার হলেন বিপিএলের নতুন ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টর শামীমের বাদ দেওয়ার বিষয়টি আমাকে জানাননি লিটন, অভিযোগ বাংলাদেশের বাজিমাৎ: শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলে হারালো তরুণ দল বিপিএলের আসর শুরু হবে ১৯ ডিসেম্বর, ফাইনাল ১৬ জানুয়ারি
উৎসব মানুষের মনকে মিলনের অনুভূতিতে উদ্বুদ্ধ করে

উৎসব মানুষের মনকে মিলনের অনুভূতিতে উদ্বুদ্ধ করে

মধ্যযুগের কাল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত দুর্গাপূজা কখনো কেবল একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি একটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব হিসেবেও পালন হয়ে আসছে। এই পূজা মানুষের অন্তরকে মিলিয়ে দেয়, সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করে। পাশাপাশি এটি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের মূল রীতিনীতি বজায় রেখেছে, যা ধর্মীয় বিভেদের জন্য এক অনন্য আমেজ সৃষ্টি করে। ধর্মীয় উৎসব কোনও ধর্মবিশ্বাসের গণ্ডি বা সম্প্রদায়ের মধ্যে আবদ্ধ থাকেনা, বরং সব সম্প্রদায় ও মানুষকে এক করে সমাজে উদযাপনের রঙে রাঙ্গিয়ে তোলে। এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের হৃদয়ে সৌহার্দ্য, প্রেম ও সহিষ্ণুতার বার্তা পৌঁছে দেওয়া, যা সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতির ভিত্তি স্থাপন করে। দুর্গা পূজার এই আনন্দপূর্ণ সময়টিকে অশুভ শক্তির প্রভাব থেকে মুক্ত রাখার জন্য সবাইকে সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে, যেন অপশক্তির অত্যাচার কোনওভাবেই এই উল্লাসের পথে বাধা না সৃষ্টি করতে পারে। বুধবার সন্ধ্যায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে খুলনা শহরে বিভিন্ন পবিত্র মন্দিরে নানা আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। সোনাডাঙ্গা শ্রী শ্রী শিববাড়ি কালি মন্দির, পৈপাড়া সর্বজনীন মন্দির, বানরগাতি বটতলা মন্দির, কুন্ডুপাড়া মন্দির, বয়রা শ্মশানঘাট ও বয়রা পূজাখোলা মন্দিরে পূজা দর্শন, মিষ্টি ও ফুল দিয়ে মন্দির সমূহকে সাজানো হয়। এই সময় মন্দির পরিদর্শন করেন খুলনা মহানগর বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও সাংসদ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, সাথে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ। মন্দির পরিদর্শনকালে নানা বয়সের সমাজের মানুষ অংশ নেন, যারা এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে থাকেন। এড. ফজলে হালিম লিটন, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, মাহবুব কায়সারসহ অসংখ্য ব্যক্তি এই আনন্দ ও ভক্তিসভায় উপস্থিত ছিলেন। এই উৎসবের মধ্য দিয়ে মানুষ আরও বেশি করে একে অপরের কাছাকাছি আসতে পারে, সমাজের সুস্থিতি ও সৌহার্দ্য আরও দৃঢ় হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd