সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের জবাবে তানজিন তিশার বিবৃতি পুরুষ বাউলদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ, ডাকার নামে কুপ্রস্তাবের দাবি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় টিকটকার ববি গ্রেভস নায়িকা পপি কে আইনী নোটিশ ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর পর প্রথমবার মুখ খুললো হেমা মালিনী দক্ষিণ আফ্রিকা ২৫ বছর পর ভারতের মাটিতে সিরিজ জয় নিয়ে ইতিহাস গড়ল শোয়েব আখতার হলেন বিপিএলের নতুন ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টর শামীমের বাদ দেওয়ার বিষয়টি আমাকে জানাননি লিটন, অভিযোগ বাংলাদেশের বাজিমাৎ: শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলে হারালো তরুণ দল বিপিএলের আসর শুরু হবে ১৯ ডিসেম্বর, ফাইনাল ১৬ জানুয়ারি
কাকরাইলে রাজনৈতিক সংঘর্ষে সহিংসতা: আইএসপিআর၏ বিবৃতি

কাকরাইলে রাজনৈতিক সংঘর্ষে সহিংসতা: আইএসপিআর၏ বিবৃতি

রাজধানীর কাকরাইলে দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে সংঘর্ষের কারণে সার্বিক অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) মঙ্গলবার এক বিস্তারিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি issued করেছে।

বলা হয়েছে, শুক্রবার (৩০ আগস্ট) রাতে প্রায় সাড়ে আটটার দিকে রাজধানীর কাকরাইল এলাকায় দুই দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে ধস্তাধস্তি ও সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়। প্রথমে পুলিশ এগিয়ে আসেন পরিস্থিতি শান্ত করতে, কিন্তু পরিস্থিতি জটিল হয়ে গেলে তারা সেনাবাহিনীর সহায়তা চান। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর কিছু সময় পরে তাদের ওপর আক্রমণ চালানো হয়, এতে কিছু পুলিশ সদস্য আহত হন।

আইএসপিআর জানিয়েছে, বিদ্যমান আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উভয় পক্ষকে শান্ত থাকতে অনুরোধ জানায়। কিন্তু বারবার আর্থ-সন্ধান উপেক্ষা করে কিছু নেতাকর্মী মেব ভায়োলেন্সের আশ্রয় নেন। তারা বেশ কিছু সময় ধরে আইনি বাধ্যবাধকতা উপেক্ষা করে সংঘর্ষ জিইয়ে রাখে। সংঘর্ষের সময় তারা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ এবং বিভিন্ন স্থাপনা আগুন দেওয়ার চেষ্টা করে। এই ঢেউয়ে বিজয়নগর, নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকায় সাধারণ জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত হয়, জনদুর্ভোগ নেমে আসে। শান্তিপূর্ণ সমাধানে অগ্রসর হওয়ার সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে, তারা নিরীহ মানুষ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালায়।

নিহত হয় সেনাবাহিনীর পাঁচ সদস্য। সংঘর্ষের শেষ পর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী বলপ্রয়োগ করতে বাধ্য হয়।

সেনাবাহিনী জানায়, বাংলাদেশ সরকার সকল ধরণের মেব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। তারা আরও জানিয়েছেন, জনগণের নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য তারা সবসময় প্রস্তুত। জননিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা ও শান্তি রক্ষায় সেনাবাহিনী অঙ্গীকারবদ্ধ, এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের অস্থিতিশীলতা রোধে কঠোর অবস্থানে থাকবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd