সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন শিক্ষা ভবনের সামনে ৭ কলেজ ছাত্রের বিক্ষোভ এবং সড়কে পুলিশ ব্যারিকেড ২০২৫ সালে হজে নিবন্ধন শেষ হয়েছে ৪৩,৩৭৪ জনের প্রতিটি চার নারীর মধ্যে তিনজনই সহিংসতার শিকার: স্বাস্থ্য ও সামাজিক জরিপ ঢাকার সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম সাময়িক বরখাস্ত শীতের আগমনী বার্তা: আবহাওয়া অফিসের শৈত্যপ্রবাহের আগাম সতর্কতা নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মির্জা ফখরুল বলছেন, এ দেশের মানুষ পিআর পদ্ধতি গ্রহণ করবে না সচেতনতা ও টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ সম্ভব: নূরজাহান বেগম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: আমার ছেলে-মেয়েরা দেশে, আমি কি ভাবে নিরাপদ থাকব? প্রধান উপদেষ্টা রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন
বাংলাদেশ আগামী ৭-৮ বছরের মধ্যে ক্যাশলেস অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবে: গভর্নর

বাংলাদেশ আগামী ৭-৮ বছরের মধ্যে ক্যাশলেস অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবে: গভর্নর

বাংলাদেশে ক্যাশলেস অর্থনীতির ভিত্তি ন فقط শক্তিশালী হয়ে উঠছে, বরং দেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হওয়ার পথে এখনই দৃশ্যমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এই মন্তব্য করেন, বলেছেন, আগামী সাত থেকে আট বছর内 দেশটি ক্যাশলেস অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে। এই পর্যায়ে পৌঁছানোর জন্য সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের পাশাপাশি সাধারণ জনগণের অংশগ্রহণ আরও বাড়াতে হবে।

বুধবার (২০ আগস্ট) সকালে রাজধানীতে অনুষ্ঠিত একটি উন্নয়ন কৌশল বিষয়ক সেমিনারে তিনি এই বিষয়টি তুলে ধরেন। গভর্নর উল্লেখ করেন, নগদ লেনদেনের কারণে দুর্নীতি বেড়ে যায় এবং এর ফলে নানা ধরনের অর্হনৈতিক সুবিধা হাতের বাইরে চলে যায়। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেন, এই ধরনের অর্থ লেনদেনের প্রবণতা বন্ধ করতে হবে, যাতে দেশের আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা যায়।

গভর্নর আরও বলেন, অর্থনৈতিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তবে, এটি সফল হলে সমগ্র অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি, নতুন ধরনের অর্থলেনদেনের ক্ষেত্রে উদ্ভাবনী উদ্যোগ নেওয়া দরকার যাতে সমাজের সব স্তর অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।

ড. আহসান মনসুর মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের ‘ন্যানো লোন’ বা ক্ষুদ্র ঋণের কথা উল্লেখ করে বলেন, দিনদিন এই সেবা গ্রহণকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে প্রায় ৪ হাজার মানুষ প্রতিদিন এই ঋণ সুবিধা নিচ্ছে। এ ধরনের ঋণের মোট পরিমাণ এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা, যা দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd