বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন কেন্দ্র করে রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এবং এর আশপাশের এলাকায় উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে ৩০০ ফুটের দীর্ঘ সভামঞ্চ ও এর চারপাশে কর্মসূচির নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এই মুহূর্তে সেখানে দলীয় নেতাকর্মীদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো, যারা উল্লাসে ভাসছেন।
তিনি বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন। এর আগে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তার সমর্থকদের ঢাকায় আসার আশায় ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে। বিশেষ করে কর্মীরা যেন তাদের নেতাকে দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে ওঠেন, সে জন্য তাদের নানা পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে দলীয় পতাকা, জাতীয় পতাকা ও বিভিন্ন নানা ধরনের জনসভার ব্যানার, পোস্টার নিয়ে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দীর্ঘ ১৭ বছর পর, যা নিয়ে সাধারণ নেতা-কর্মীরা মুখে সুখের হাসি ও আশার কথা বলছেন। তারা মনে করছেন, এই উপস্থিতি তাদের ঐক্যকে আরও দৃঢ় করবে ও আগামী নির্বাচনে জয় লাভের জন্য সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে। দিনভর আনন্দ ও উৎসবের জন্য কর্মীদের উপস্থিতি বাড়ছে, যা স্থানীয়দের মধ্যেও এক নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
তিনি যখন বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন, তখন তিনি অসুস্থ সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে এভার কেয়ার হাসপাতালে যাবেন। পরে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনায় যোগ দিয়ে নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যও দেবেন। এই প্রত্যাবর্তন দেশের রাজনীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তের প্রাথমিক সূচনা করছে, যা নতুন দিগন্তের পথ দেখাবে বলে আশাবাদী الجميع।
Leave a Reply