সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন ইডেন কলেজের ছাত্রীর সঙ্গে বিয়ের ছয় মাস পর নোবেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের চার্জশিট হলিউড নির্মাতা রব রেইনারের মরদেহ স্ত্রীসহ উদ্ধার মেসির সঙ্গে ছবি নিয়ে কটূক্তি: শুভশ্রীর জন্য থানায় অভিযোগ রাজের হাদিকে নিয়ে পোস্টের পর চমক-মামুনকে হত্যার হুমকি অভিনব পোশাকে জয়া আহসানের বিস্ময়কর প্রদর্শনী হায়দরাবাদে মেসির সংক্ষিপ্ত but দর্শকদের মনজয় মেসিকে ভারতে আনার মূল আসামি শতদ্রু দত্তের ১৪ দিন পুলিশি হেফাজত রূপসায় অধ্যক্ষ খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম ম্যাচ এশিয়া কাপ যুবদলে বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয় আইপিএল ও পিএসএল আবারও একই দিনে শুরু হচ্ছে, দুটির সূচী সংঘর্ষস্থাপনা
বিজয় দিবসে মোদির পোষ্টে বাংলাদেশের নাম লেখা হয়নি

বিজয় দিবসে মোদির পোষ্টে বাংলাদেশের নাম লেখা হয়নি

বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে নয় মাসের লড়াইয়ের মাধ্যমে। এই যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে ভারতের সেনাবাহিনীও যোগ দেয়, যার ফলে ১৬ ডিসেম্বর ভারতের জন্যও একটি বিজয় দিবস হিসেবে রূপ নেয়। তবে মূল বিজয় ছিল বাংলাদেশের, কারণ এ দিনেই বাংলাদেশের জনগণ তাদের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা লাভ করে।

আজ ১৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশের বিজয় দিবসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের বিজয় দিবসের কথা উল্লেখ করেছেন, তবে তিনি এটি যেন শুধুমাত্র ভারতের বিজয়ের দিন হিসেবে তুলে ধরেছেন। তার পোস্টে একবারও বাংলাদেশের নাম আসে না। মোদি লিখেছেন, “বিজয় দিবসে আমরা আমাদের সাহসী সেনাদের স্মরণ করছি, যারা ১৯৭১ সালে তাদের সাহসিকতা ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে ভারতের ঐতিহাসিক জয় নিশ্চিত করেছিলেন। তাদের দৃঢ় মনোবল ও নিস্বার্থ সেবা আমাদের দেশের রক্ষা করেছে এবং আমাদের ইতিহাসে গর্বের মুহূর্ত সৃষ্টি করেছে। এই দিনটি তাদের সাহসকে সম্মান জানায় এবং তাদের অসাধারণ মনোবলকে স্মরণ করিয়ে দেয়। এই বীরোচিত কর্মকাণ্ড ভারতীয় প্রজন্মের অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকে।”

এর আগে ভারতের সেনাবাহিনীও বিজয় দিবসের পক্ষে একটি পোস্ট দেন, যেখানে তারা মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, “বিজয় দিবস শুধু একটি তারিখ নয়— এটি ১৯৭১ সালের যুদ্ধের ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর ঐতিহাসিক ও চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক।”

সেনারা আরও বলেন, “এটি ছিল সেই বিজয় যেখানে মুক্তিযোদ্ধারা ও ভারতীয় সেনারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার লড়াইকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। এই বিজয় শুধু সামরিকই নয়, এটি ইতিহাসের ঐতিহাসিক গৌরবের একটি অংশ। ভারতের এই জয় বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূচনায় জাতিকে নতুন করে স্ববিরোধী করে তুলেছে এবং দক্ষিণ এশিয়ার মানচিত্রে নতুন এক সূচনাকে চিহ্নিত করেছে।

ভারতীয় সেনাবাহিনী আরও উল্লেখ করে, “পাকিস্তান সেনাবাহিনী যে নানা নৃশংসতা, অত্যাচার ও নিষ্ঠুরতা চালিয়েছিল, এই যুদ্ধ সেই সমস্ত অবসান ঘটিয়েছে।”

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd